1. aonewslive24@gmail.com : aonewsli :
দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেয়েছেনসেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাারা
শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ০২:২৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং
Welcome To Our Website...
শিরোনাম:
পালকিতে চড়ে মর্ত্যে এলেন দেবী আজ মহাষষ্ঠী শেরপুরে শারদীয় দুর্গাৎসব পরিদর্শন করেন উপজেলা প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধি তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন, জানালেন আইনজীবী শেরপুরে আসামী ছিনতাইয়ের অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার পূজায় কোন অপতৎপরতার চেষ্টা করা হলে তাৎক্ষণিক গ্রেফতার.. পুলিশ মহাপরিদর্শক মো:ময়নুল ইসলাম শেরপুরে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: আশিক খানের যোগদান শেরপুর উপজেলা আ.লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান গৌরদাস রায় চৌধুরী গ্রেফতার বিরিয়ানির দোকানে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান, আ’লীগ-যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মী গ্রেফতার ১৩

দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেয়েছেনসেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাারা

  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৪৯ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার,ঢাকা অফিস : আগামী দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেতী প্রুর সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ থেকে পরবর্তী ৬০ দিনের জন্য এ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
সেনাবাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ‘ফৌজদারি কার্যবিধির, ১৮৯৮’ এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অপরাধগুলো বিবেচনায় নিতে পারবেন বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
আইনের এসব ধারা অনুযায়ী একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সাধারণ ক্ষমতা-
ধারা ৬৪ : ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অপরাধ সংঘটনকারী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করার বা গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়ার এবং হেফাজতে রাখার ক্ষমতা;
ধারা ৬৫ : গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা বা তার উপস্থিতিতে গ্রেপ্তারের নির্দেশনা যার জন্য, তিনি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন;
ধারা ৮৩/৮৪/৮৬ : ওয়ারেন্ট অনুমোদন করার ক্ষমতা বা ওয়ারেন্টের অধীনে গ্রেপ্তারকৃত অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অপসারণের আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা;

ধারা ৯৫(২) : নথিপত্র ইত্যাদির জন্য ডাক ও টেলিগ্রাফ কর্তৃপক্ষের দ্বারা অনুসন্ধান এবং আটক করার ক্ষমতা;

ধারা ১০০ : ভুলভাবে বন্দী ব্যক্তিদের হাজির করার জন্য অনুসন্ধান-ওয়ারেন্ট জারি করার ক্ষমতা;

ধারা ১০৫ : সরাসরি তল্লাশি করার ক্ষমতা, তার (ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি) উপস্থিতিতে যে কোনো স্থানে অনুসন্ধানের জন্য তিনি সার্চ ওয়ারেন্ট জারি করতে পারেন;

ধারা ১০৭ : শান্তি বজায় রাখার জন্য নিরাপত্তার প্রয়োজনীয় ক্ষমতা;

ধারা ১০৯ : ভবঘুরে এবং সন্দেহভাজন ব্যক্তির ভালো আচরণের জন্য নিরাপত্তার প্রয়োজনীর ক্ষমতা;

ধারা ১১০ : ভালো আচরণের জন্য নিরাপত্তা প্রয়োজনীয় ক্ষমতা;

ধারা ১২৬ : জামিনের নিষ্পত্তি করার ক্ষমতা;

ধারা ১২৭ : বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার আদেশদানের ক্ষমতা;

ধারা ১২৮ : বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য বেসামরিক শক্তি ব্যবহার করার ক্ষমতা;

ধারা ১৩০ : বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য সামরিক শক্তি ব্যবহার করার ক্ষমতা;

ধারা ১৩৩ : স্থানীয় উপদ্রবে ক্ষেত্রবিশেষে ব্যবস্থা হিসেবে আদেশ জারি করার ক্ষমতা;

ধারা ১৪২ : জনসাধারণের উপদ্রবের ক্ষেত্রে অবিলম্বে ব্যবস্থা হিসেবে আদেশ জারি করার ক্ষমতা;

উল্লিখিত ক্ষমতা ছাড়াও, যে কোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর অধীনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার জন্য সরকার এবং সেই সঙ্গে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা সংশ্লিষ্ট এখতিয়ারের মধ্যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

এই আইনের অধীনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তার উপস্থিতিতে সংঘটিত অপরাধ বা ঘটনাস্থলে তার বা তার সামনে উন্মোচিত হওয়া অপরাধগুলো বিবেচনায় নিতে পারেন। অভিযুক্তের স্বীকারোক্তির পর ম্যাজিস্ট্রেট সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী অপরাধীকে সাজা দিতে পারেন, তবে কারাদণ্ডের ক্ষেত্রে দুই বছরের বেশি নয়।

নিউজটি সেয়ার করুন

এই জাতীয় আরও সংবাদ

© ২০২৪ সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত || aonewslive24

Theme Customized By BreakingNews