বগুড়া জেলা প্রতিনিধি: বগুড়া সারিয়াকান্দি উপজেলা ৮ নং কুতুবপুর ইউনিয়নের বড়ইকান্দি গ্রামে কোর্টের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও বিবাদী ইউনুস প্রধান জোরপূর্বক প্রথম দফায় জমিতে মাটি ভরাট করে দ্বিতীয় দফায় জোরপূর্বক সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে ঘর নির্মাণে করায় সারিয়াকান্দি থানায় চার সহ ও অজ্ঞাত ২০-২৫ জনের লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। বাদী ফেরদৌসী বেগম অভিযোগ;;; সূত্রে জানা যায় সারিয়াকান্দি বড়ইকান্দি মৌজা ৩১৮৭/১১৫৯/৯১৭/৯১৪/৮৫১/২৪০৩/দাগের মোট এক একর ৩১ শতাংশ সম্পত্তি বাদীর পৌক্তিক কবলা সূত্রে পাওয়া যা দীর্ঘদিন যাবত ভোগ গ্রহণ করে আসিতেছিল এমন অবস্থায় বিবাদী রেনু বিবি। দিং সম্পত্তি দাবি করিলে ।বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি সহকারি জজ আদালতে১১/২১ বল্টন মামলা দায়ের করিয়া তাহাতে অস্থায়ী ও অন্তর্ভুক্তকালীন নিষেধাজ্ঞা আবেদন করিলে বিবাদী রেনু বিবি দিং আপত্তি দাখিল করেন। মাননীয় আদালত দুই পক্ষের শুনানী শেষে জমির স্থিতিবস্থা বজায় রাখিবার নির্দেশ দেয় এবং নালিশি সম্পত্তিতে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখিবার জন্য সারিয়াকান্দি
অফিসার ইনচার্জ থানাকে নির্দেশ দেয়। বিবাদী ইউনুস প্রধান বিভিন্ন ধরনের অপচেষ্টাকরে করে জাল ওয়ারিশন সৃষ্টি করে এবং সহকারী ভূমি কমিশনার সঠিক তথ্য গোপন রেখে অবৈধ কাগজ দেখিয়ে ও বুঝিয়ে একটি বেআইনি নাম জারি সৃষ্টি করেন ।।তার নামজারি আবেদন করিলে ।সকল শুনানির জন্য নোটিশ প্রদান করেন । ইউনুস প্রধানের নামে রয়েছে একাধিক জালিয়াতি অভিযোগ। আদালতের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ৩১৮৭ জমিতে জোরপূর্বক মাটি ভরা ট করে পরবর্তীতে ঘর নির্মাণ কাজ করতে থাকে এমনি সময় বাধা দিতে গেলে ফেরদৌসী বেগম ও তার ছেলেকে সুলতানকে মারপিট ও বিভিন্নভাবে হত্যার হুমকিপ্রদান করে। অভিযুক্তরা হলেন ক) ইউনুস প্রধান (৪২) পিতা মৃত রাজা প্রধান (খ) মো,হাম্মাদ আলী, পিতা সুবহান ফকির, ,গ)রেনু বেগম) স্বামী মৃত রাজা প্রধান ঘ) বারী ফকির পিতা আনার ফকির সহ আরো ২০ থেকে ২৫ জন উভয়ের সাং বড়ই কান্দি ৮নং কুতুবপুর ইউনিয়ন সারিয়াকান্দি বগুড়া এ ব্যাপারে দায়িত্বপ্রাপ্ত। এস আই ।রেজাউল করিম জানান বিষয়টা অনেকদিন ধরে তবে আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও মাটি ভরাট করে ঘর নির্মাণে ঠিক হয়নিএ ব্যাপারে আমি পরিদর্শন করে নিষেধ করে এসেছি সরো জমিনে ঘুরে জানা যায় বিবাদী ইউনুস প্রদান ও তার বাবা রাজা প্রধান ওই এলাকায় বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে জাল দলিল করে মানুষের ধোঁকা দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ও এবং জাল দলিল করে ইউনুস ফকির কাছে জায়গা বিক্রি করে এই জায়গা ব্যাপারে ইউনুস ফকিরের সাথে কথা বললে তিনি জানান ।আমি ওই ইউনুস প্রধানের কাছ থেকে নিয়েছি অল্প দামে ।ইউনুস ফকিরের কাছে দলিল দেখতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান এ বিষয়ে যেখানে জায়গার মূল্য এক লক্ষ টাকা শতক সেখানে তিনি ২০ হাজার টাকা শতক কিনেছেন এ নিয়ে বিভিন্ন দ্বন্দ্ব প্রতিদ্বন্দ্ব রয়েছে তাই বাদী ফেরদৌসী বেগমকে বিভিন্নভাবে হত্যার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে তাই সঠিক বিচারের আশায় জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদন জানিয়েছেন এ ব্যাপারে ইউনুস প্রধানের সাথে কথা বললে তিনি জানান আমার কাছে দলিল আছে জায়গা আমার পরের দলিল চাইতে গেলে তিনি অস্বীকৃতি জানায় তথ্য গোপন রেখে ওই ভূমিদস্যু ইউনুস প্রধান জাল ওয়ারিশন তৈরি করে নেয় এ ব্যাপারে ওই এলাকার মেম্বারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপন রেখে বাদ দেওয়া সদস্যগণ বাদী হয়ে সারিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দাখিল করেন সেই পরিপ্রেক্ষিতে মেম্বারকে কারণ দর্শানোর নোটি শ দিয়েছে ঢাকা বিভাগ ।সেই পরিপ্রেক্ষিতে কুতুবপুর ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের মেম্বার নজরুল ইসলাম ইউনুস প্রধানের নামে বাদী হয়ে সারিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহীর কাছে একটি অভিযোগ করেন। এব্যাপারে ইউনুস প্রধানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে ফোন না পাওয়ায় বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।